পোস্টগুলি

2020 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পাগলের খেলা

htps://www.videoder.net/media?mode=2&url=https://www.youtube.com/watch?v=lC27MM83_-k
 

নামের শুরুতে "মুহাম্মাদ" যুক্ত করার বিধান

ছবি
নামের শুরুতে "মুহাম্মাদ" যুক্ত করার হুকুম   নামের পূর্বে ‘মুহাম্মদ’ ব্যবহার করা ফরজও না ওয়াজীবও না সুন্নাতও না নফলও না। তবে জায়েজ আছে। লিখলেও গুনাহ নাই,  না লেখলে ও গুনাহ নাই।  নামের শুরুতে মুহাম্মাদ যুক্ত করার প্রেক্ষাপট    সিহাবায়ে কিরামে যুগেও নামের আগে "মুহাম্মাদ" লাগাতো না। আঈম্মায়ে কিরামের যামানায়ও এটা ছিলো না। আবার বর্তমান আরব বিশ্বেও এর কোন প্রচলন নাই।  নামের আগে ‘মুহাম্মদ’ লেখার প্রচলনটা শুধু উপমহাদেশেই রয়েছে। আর এটা ইংরেজ শ্বাসন আমল থেকে শুরু হয়েছে। ততকালীন সময়ে হিন্দুরা ব্যাপক আকারে তাদের নামের পূর্বে ‘শ্রী’ ব্যবহার করতো। তখন অনেক মুসলমান না বুঝেই হিন্দুদের মত নিজের নামের আগে ‘শ্রী’ লিখা শুরু করে। তখনকার উলামায়ে কেরাম নিজেদের স্বাতন্ত্র্যতা ধরে রাখতে নামের পূর্বে ‘মুহাম্মদ’ যুক্ত করার উৎসাহ দিতেন বলেই জনগণ নামের শুরুতে মুহাম্মাদ যুক্ত করে আসছে। এখনও এর প্রথা অচলাবস্থায় বিদ্যমান।  বর্তমান তবে বর্তমানে এর তেমন কোন প্রয়োজন না থাকলেও নামের পূর্বে উম্মতে মুহাম্মদীর চিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করাতে কোন সমস্যা নেই। তবে যদি কেউ নামের শুরুতে মুহাম্মাদ যুক্ত করাকে ওজীব,

মুফতি হাবীবেশাহাদাৎসিরাজী এর আত্মশুদ্ধির বয়ান

ছবি
 

মামুনুল হক্বের ওয়াজ

ছবি
 

সাবস্ক্রাইব হাইড করা শিখুন

ছবি
 

যৌন চিকিৎসা

ছবি
 

কুরবানির ইতিহাস ও প্রেক্ষাপট

ছবি
কুরবানির ইতিহাস  মুফতি হাবীবে শাহাদাৎ সিরাজী    আল্লাহ তায়ালা কুরবানির বিধান পৃথিবীর শুরু লগ্ন থেকেই চালু রেখেছেন। তবে বর্তমান আমরা যে, কুরবানি করে থাকি তা পুরোই আলাদা। ইখলাস ও মুত্তাকির সাথে। ইব্রাহিম আঃ আপন সন্তান ইসমাইল আঃ কে কুরবানি করতে প্রস্তুত ছিলেন ইখলাস ও খোদাভীতি ও ইসকে মাওলার করণে।তারই সৃতি স্বরূপ আমাদের উপর ওয়াজীব করেছেন। যার ইতিহাস বয়ান করতে গিয়ে আল্লাহ তায়ালা বলেন! অর্থাৎ আদম (আঃ) এর দুই পুত্রের বৃত্তান্ত তুমি তাদেরকে যথাযথ ভাবে শোনাও। যখন তারা উভয়ে কুরবানি করেছিল। তখন একজনের কুরবানি কবুল হলো আর আরেকজনের টা কবুল হলো না। তাদের একজন বলল যে, আমি তোমাকে হত্যা করব-ই। অপরজন বলল যে, আল্লাহ মুত্তাকীদের কুরবানি কবুল করেন, আমাকে হত্যা করার জন্য তুমি হাত বাড়ালেও আমি তোমাকে হত্যা করার জন্য হাত বাড়াবো না। আমি তো আল্লাহকে ভয় করি, আমি চাই য,তুমি আমার ও তোমার পাপের ভার বহন করে জাহান্নামী হও। আর এটা জালিমদের কর্মফল। তার পর তার প্রবৃত্তি তাকে তার ভাইকে হত্যা করার জন্য প্ররোচিত করলো।ফলে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হলো।তার পরে আল্লাহ তায়ালা দুটা কাক পাঠালেন, যে, তার ভাইকে কি

বের হলো করোনা ভাইরাসেরঔষধ

ছবি
    করোনা ভাইরাসের ঔষধ ও দিকনির্দেশনা;          আমরা শুনে আসছি যে, করোনা ভাইরাসের কোন প্রতিশোধক নাই, নাই কোন ঔষুধ। কোন গবেষক বা মেডিসিন বিশেষজ্ঞই এর প্রতিশোধক বের করতে পারে নি।  অথচ ১৪০০ বসর আগেই রাসুলে আকরাম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সব রোগের প্রতিশোধক বলে গেছেন।  তবে মৃত্যুর হাত থেকে বাচার কোন ঔষুধ কেউ বের করতে পারেনি।  পারে নি কেউ মৃত্যুর হাত থেকে তবে আল বাচতে বা বাচাতে।  তবে হা আল্লাহ তা'য়ালা কিছু খাঁচ ব্যক্তিকে এমন মো'জেজা দান করেছিলেন।         আসলেই কি এমন কোন রোগ আছে যার কোন ঔষুধ নাই?  নাই কোন প্রতিশোধক?  এই কথার উত্তর বৈজ্ঞানিকরা বলবে যে, হ্যাঁ এমনও রোগ আছে যার কোন ঔষুধ নাই। কিন্তু পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক যিনি, তিনি ১৪০০ বসর আগেই বলে গেছেন একথা যে, এমন কোন রোগ নাই যার প্রতিশোধক নাই।  তবে মৃত্যু। যেমন টি হাদীসের ভাষায় বর্ণিত আছে।  عن جابر بن عبدالله:رضى الله تعالى عنه  لكلِّ داءٍ دواءٌ অর্থাৎ, প্রত্যেক রোগেরই ঔষুধ আছে। ابن القطان (٦٢٨ هـ)، الوهم والإيهام ٤/٣١٦ • [هو] من رواية أبي الزبير عن جابر • أخرجه مسلم (٢٢٠٤) مطولاً       এটা বিশ্ববিখ্যাত ব

মহিয়সী নারী হযরত আছিয়া (আঃ)

মহিয়সী নারী হযরত  আছিয়া (আঃ) আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন— ﻭَﺿَﺮَﺏَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻣَﺜَﻠًﺎ ﻟِّﻠَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍ ﺍِﻣْﺮَﺃَﺓَ ﻓِﺮْﻋَﻮْﻥَ ﺇِﺫْ ﻗَﺎﻟَﺖْﺭَﺏِّ ﺍﺑْﻦِ ﻟِﻲ ﻋِﻨﺪَﻙَ ﺑَﻴْﺘًﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟْﺠَﻨَّﺔِ ﻭَﻧَﺠِّﻨِﻲ ﻣِﻦ ﻓِﺮْﻋَﻮْﻥَﻭَﻋَﻤَﻠِﻪِ ﻭَﻧَﺠِّﻨِﻲ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻘَﻮْﻡِ ﺍﻟﻈَّﺎﻟِﻤِﻴن          অর্থাৎ, মুমিনদের জন্যে ফেরাউন-পত্নীর দৃষ্টান্ত বর্ণনা করেছেন সে বললঃ হে আমার পালনকর্তা আপনার সন্নিকটে জান্নাতে আমার জন্যে একটি গৃহ নির্মাণ করুন, আমাকে ফেরাউন ও তার দুস্কর্ম থেকে উদ্ধার করুন এবং আমাকে যালেম সম্প্রদায় থেকে মুক্তি দিন।–সুরা আততাহরীম, আয়াত ১১।    মুসলিম নারীদের জন্য চির বরণীয় ও অনুসরণীয় এক ব্যক্তিত্ব হচ্ছেন আছিয়া। সবুজ শ্যামলিমায় ঘেরা সুউচ্চ প্রাসাদের আলীশান মহলে তিনি বসবাস করতেন। সবুজ বৃক্ষের তলদেশে প্রাসাদের গা ঘেষে নীল দরিয়ার স্বচ্ছ পানি বয়ে চলত অবিরাম। এমন সব নেয়ামত ও আয়েশের মাঝেও আছিয়া ছলেন অতৃপ্ত, অস্থির। তাহলে কোন সে পিপাসায় তিনি কাতর ছিলেন? কিসের অভাবে ছটফট করতেন তিনি? আল্লাহ পাকের কাছে আছিয়া কাতর দুয়া করেছিলেন—তিনি যেন তাঁর স্বামীর দুঙ্কর্ম থেকে তাঁকে হেফাজত করেন। তাঁর জুলুমবাজ কওমের হাত থেকে রেহা

রেকর্ড গড়া মানব বন্ধন

ছবি
রেকর্ড গড়া মানব বন্ধন

ফতোয়া, কাযা, হদ ও তা’যীর: পরিচিতি ও কিছু মৌলিক বিধান

পথের সন্ধানে ফতয়া, কাযা, হদ ও  তা’যীর: পরিচিতি ও কিছু মৌলিক বিধান  মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল মালেক ওলামায়ে কিরামের পক্ষ হতে গত ৫ জুন ’১০ঈ. তারিখে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপ লাউঞ্জে একটি সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছিল। সেমিনারের বিষয়বস্তু ছিল ফতোয়া ও মানবাধিকার। বর্তমান প্রবন্ধটি ঐ সেমিনারে পঠিত হয়েছে। প্রবন্ধকারের নযরে ছানীর পর এখন তা আলকাউসারের পাঠকবৃন্দের জন্যপ্র কাশ করা হচ্ছে। এখানে বলে দেওয়া আবশ্যক যে, ফতোয়ার পরিচিতি বিষয়ে এটি পূর্ণাঙ্গ প্রবন্ধ নয়, সেমিনারে পাঠের জন্য স্বল্পতম সময়ে আলোচ্য বিষয়ের মৌলিক ও অতিপ্রয়োজনীয় কথাগুলো দলীল-প্রমাণ ও নির্ভরযোগ্য উদ্ধৃতিসহ পেশ করে দেওয়াই ছিল লেখাটির উদ্দেশ্য। -সম্পাদক   ভূমিকা: কোনো অসামাজিক কার্যকলাপের কারণে শালিস বা পঞ্চায়েতের মাধ্যমে শাস্তিদানের কোনো ঘটনা দেশের কোথাও ঘটলে একে কেন্দ্র করে ফতোয়া-বিরোধী যে অপপ্রচার শুরু হয় তা প্রমাণ করে যে, ফতোয়ার স্বরূপ, ব্যাপকতা ও গুরুত্ব; কাযা ও ফতোয়ার পার্থক্য এবং হদ-তা’যীর ও তা কার্যকর করার বিষয়ে শরীয়তের যেসব মৌলিক বিধিবিধান রয়েছে সে সম্পর্কে আমাদের সমাজে অজ্ঞতা ও উদাসীনতা ব্যাপকভাবে বিস্তার ল